সমকামী বটমরা মানসিকরোগী + জীনগত + হরমোন ঘটিত + বদঅভ্যাস + পবিবেশ ও সঙ্গদোষ জনিত জটিল যৌন সমস্যা ! সমকামি বটমরা চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ্য জীবন যাপন করতে পারেন !


          সমকামি বটমরা চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ্য                     জীবন যাপন করতে পারেন !                                        

++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
সমকামী বটমরা মানসিকরোগী + জীনগত + হরমোন ঘটিত + বদঅভ্যাস + পবিবেশ ও সঙ্গদোষ জনিত জটিল যৌন সমস্যা !

======================================================================

বটম রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী  শক্তিশালী  আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক  ঔষধের সমন্বয়ে ঔষধ এবং কনসেলিং দ্বারা সু চিকিৎসা দেওয়া হয়।  


==============================================



আল্যেচ্য বিষয় সমূহঃ

বটমের জন্য নীজে কি দায়ী নয়?

বটম হিসাবে তৈরির জন্য টপরা কতটুকু দায়ী?

কিসের জন্য বটম পুরুষ হয়েও নিজের গুহ্যদ্বার অন্যের কাছে খুলে দেয়?

সমাজে কিভাবে বটমরা খারাপ প্রভাব ফেলছে ?

বটম তৈরিতে ফেসবুক  দায়ী আছে কি না?

 বটমের কি কোন চিকিৎসা আছে ?

পুরুষের যৌন দূর্বলতা সৃষ্টির পেছনের কথা :-

 কিভাবে বটম স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে?

বটম স্বাভাবিক জীবনে আসলে কি উপকার হতে পারে?

--------------------------------------------------------------------------------------------------



বটমের জন্য নীজে কি দায়ী নয়?


বটম হিসাবে তৈরির জন্য টপরা কতটুকু দায়ী?


কিসের জন্য বটম পুরুষ হয়েও নিজের গুহ্যদ্বার অন্যের কাছে খুলে দেয়?
========================================

বটমের জন্য নীজে কি দায়ী নয় ?
বটম হিসাবে তৈরিতে নীজেই সবচেয়ে দায়ী আর সেটা হলো জীবনে চলার পথে কোন কারণ বসত হয়তবা কোন টপ যেকোন কায়দায় একদিন গুহদার ব্যবহার করলো বা করে ফেলেছে। 

তাই বলে দিক বেদিক না দেখে পরে আবার কেন করে। নিজের শারীরিক দূর্বলতা চিহৃত না করে একজন পুরুষ হয়েও আর একজন পুরুষের কাছে কাপড় খুলে কেমনে? মনে ইচ্ছা জাগেনা বা প্রশ্ন হয়না ও একটা পুরুষ হয়ে আমাকে ঠাপ দিচ্ছে আর আমি রক্তে রন্জিত হচ্ছি কেন?


অনেকে আমাকে ফোন করে বলছে কেউ বন্ধু, কেউ মাদ্রাসার স্যার, নিজের মামা, চাচাতো ভাই বা পড়শি ভাই ভুলায়ে ভালায়ে গুহদারে ধন দিছে, এমন কি তখন সে জানতেও না যেটা করছে সেটা ন্যায় না অন্যায়।

 কিছুদিন ঠাপ খাওয়ার পর যখন গুহদারের নরম টিস্যু ফেটে শুকানো ধরছে, চুলকানো ধরছে সেই চুলকানি চুলকাতে আবার একজনের কাছে গুহদার পাতছে। এভাবেই নেশায় পরিনত করে নিয়ে এখন বলছে এটা প্রাকৃতিক।

 হে বটম শোন তোমাকে যেদিন ঠাপ দিলো তখন কেন নিজেকে প্রশ্ন করলেনা ও দিচ্ছে অামি ওকে কেন দিচ্ছি না? টপ যখন ঠাপ দিচ্ছে তখন তুমি নিজের হাত দিয়ে নিজের ধনকে ব্যবহার করে করে সামান্য যৌন সমস্যাকে জটিল করছো। নিজের মনুষত্বকে নস্ট করছো বিধায় তুমি আজ বটম। এটার জন্য তুমিই দায়ী। কারণ তুমি তোমার মনুষত্বকে কেন বিকষিত করলেনা?
-----------
বটম হিসাবে তৈরির জন্য টপরা কতটুকু দায়ী?


আল্লাহ মানুষকে সৃস্টি করছেন সৃস্টির সেরা জীব হিসাবে কিন্তুু সবাইকে সব কিছু একই ভাবে প্রদান করেননি এটাই সৃস্টির হয়তবা রহস্য যেমন তোমার হাতের দিকে তাকাও পাচটা আঙ্গুল এক নয়, একই মায়ের সন্তান এক রকম নয়, সবাই ধনী নয় আবার সবাই গরীব নয়, সবাই ভাল নয় আবার সবাই খারাপ নয়। আবার আল্লাহ কোরআনে একটি জায়গায় বলছেন "আমি যাকে খুশি ছেলে দেয়, যাকে খুশি মেয়ে দেয়, যাকে খুশি ছেলে মেয়ে দুটোই দেয় আবার যাকে খুশি কিছুই দেয়না" এটাও সৃস্টির অপার রহস্য।
উপরের কথাগুলো বলার অবশ্যই কারণ আছে আর তা হলো আল্লাহ পুরুষ মানুষ সৃস্টি করছেন কিন্তুু সবার সেক্সচুয়াল টেন্ডেসি একরকম নয়। কারো পেনিস ছোট, কারো বড়, কেউ পরিস্কার, কেউ কালো, কারো বুকে পশম আছে, কারো নাই এটা কেউ নিজে থেকে পাইনি সৃস্টিকর্তা প্রদত্ত। সমাজে সমকামিতা বৃদ্ধি পাবার পিছনে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি দায়ী টপধারী সমকামিরা কারণ এদের সৃস্টি প্রদত্ত সেক্সচুয়াল টেন্ডেসি বেশি বিধায় যারা সেক্সের দিকে দূর্বলতা আছে তাদের কে ইচ্ছা মত ব্যবহার করছে। এদের কোন দয়া মায়া নাই একদিনের যৌনখুদা মেটাতে বটমকে ভালবেসে গাছে উটায় আর বেচারি বটম তার কথা বিশ্বাস করে অনায়াসে নিজের গুহদার খুলে দিচ্ছে। আর যখন সেক্স শেষ ঐ বটমের কোন খরবও রাখেনা। এই টপরা সমাজের বটমধারী এবং সুন্দর মেয়েদের সতিত্য নস্ট করছে।
বয়ঃসন্ধিকালে যখন যৌবন উকি দেয় তখন এই টপরা সমাজের ছোট ছোট ছেলেদের গুয়ায় ধন ঢুকিয়ে জোর করে করে ব্যবহার করে, আর গুয়ার সফট টিস্যু কেটে খত তৈরি করে এবং খত যখন চুলকায় তখন আবার পেনিস প্রবেশ করিয়ে করিয়ে সমাজে বটম তৈরি করছে। আজ সমাজের অধিকাংশ বটম কোন না কোন ভাবে টপের স্বীকার হয়ে বটমে পরিনত হয়ে আজ কুড়ে কুড়ে কাদছে।। মনে রেখ টপ ভাইয়েরা যৌবন খন স্থায়ী "যৌবনের কারণে আজ যে পাপ করছো যৌবন একদিন ঠিকই শেষ হবে কিন্তুু পাপটা সারাজীবনের জন্য রয়ে যাবে "" তাই এটা থেকে দুরে থাক।।।
----------------
কিসের জন্য বটম পুরুষ হয়েও নিজের গুহদার অন্যের কাছে খুলে দেয়?
আমি আগেই বলেছি যার ভিতর পুরুষের প আছে সে কখনো তার গুহদার আর একজনের নিকট পেতে দিবেনা। কারণ সবারই মারতে ইচাছা করে মারা দিতে নয়।। কেন বটম পুরষ হয়েও তার গুহদার পেতে দিচ্ছে তার কারণগুলো নিম্নরুপ হতে পারেঃ
১। অনেক পুরুষের পেনিস অস্বাভাবিক ছোট তাই সে অন্য পুরুষের ধনের প্রতি আকৃস্ট হয় দেখার জন্য আর এটার জন্য যা করার দরকার সবই করে।
২। অনেক পুরুষের যৌন দুর্বলতা আছে যেমন বীর্য তরল, দ্রুত বীর্যপাত, ধাতু দূর্বলতা যার কারণে সে মেয়েদের কাছে যেতে ভয় পাই, কারণ রাতে শুয়ার পর যদি ধন গরম হয় তাহলে দুনিয়াটা সুন্দর মনে হয়।
৩। কিছু পুরুষের আছে ধন বেশি খারায় না বা খাড়া হলেও দ্রুত ডাউন হয়ে যায় এদের মেয়েদের প্রতি আকর্ষণ হয়না কারণ মনের ভিতর ভয় কাজ করে পরে না পেরে যৌনখুদা মেটাতে অন্য পুরুষের কাছে মারা দেয়।
৪। জীনগত কিছু ত্রুটির কারণে অনেক ছেলেরা আছে মেয়েলি টাইপের হয় এদের ধন অনেক সময় ঠিকই থাকে কিন্তুু সুন্দর ছেলে বা বুকে পশম আলা ছেলে দেখলে আকৃস্ট হয়।
৫। সমাজের কিছু দুস্টু বড় ভাই ছোট থাকতেই গুয়ায় ধন ঢুকায় ধীরে ধীরে ওটা নেশাতে পরিনত হয় যা বড় হলেও ছাড়তে পারেনা।



যে অজুহাতে হক না কেন বটম তার গুহদারের সুরসুরি মেটাতে হন্নে কুকুরের মত হয়ে সমাজে বিচরণ করছে। ফেসবুক ওপেন করলে মনে হয়না ভাল কোন মানুষ আছে দুনিয়াতে, কারণটা কি? আজ সমাজে কিছু যৌন খমতা বা যৌনগত ভাবে দূর্বলতা প্রকৃতির ছেলেরা অন্য ছেলেদের যৌন অঙ্গের প্রতি দূর্বল হয়ে বটম রুপে নিজেকে পরিচিত করে যুব সমাজকে ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে।


সমাজে বটমরা কিভাবে খারাপ প্রভাব ফেলছে জানুনঃ

১। যে সমস্ত ছেলেদের যৌন অঙ্গ বড় বা সেক্স বেশি তাদেরকে কাছে পাবার জন্য উতালা হয়ে বেড়াচ্ছে।

২। সুন্দর ছেলেদের চেহারা দেখে পাগলের মত হয়ে তার জন্য অনেক কস্ট স্বীকার করছে, বিনিময়ে একদিন কাছে পেতে চাইছে।

৩। অনেক ছেলে আছে চেহারা সুন্দর তাদের পিছে ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন ভাবে মিশে মোবাইল নাম্বারটা নিয়ে রাতের পর রাত কথা বলে বলে যৌনগত ভাবে আকৃস্ট করছে। এমনিভাবে একদিন দুজন কাছে থেকে যৌন খেলায় মেতে উঠছে কারণ প্রত্যেক জীব যৌনতার উপর দূর্বল।

৪। ফেসবুকে বিভিন্ন নামে আইডি খুলে ছেলেদের কে ডাকছে। বাজে বাজে ছবি পোস্ট করে ভাল ছেলেদের খারাপ কাছে আকৃস্ট করছে। আর এগুলো দেখে যে ছেলের ছেলেদের প্রতি কোন অনুভুতি তার ভিতরও অনুভুতি সৃস্টি হচ্ছে।

৫। কোন কারণে যদি একটি ছেলে আর একটি ছেলের সাথে যৌনতা প্রকাশ করে তখন তার চাহিদা পরিবর্তন হচ্ছে। কারণ মেয়ের চেয়ে ছেলেকে খুব সহজে কাছে পাওয়া যাচ্ছে। এমনি ভাবে ছেলেদের গুহদারের প্রতি নেশার মত লেগে থাকছে।

৬। সমাজের উঠতি বয়সের ছেলেদেরকে তারা তার্গেট করছে যারা এটা সম্পর্কে ভাল জানেও না। আর যখন জানতে পারছে তখন ফিরতে পারছে না।

৭। মেসে এবং হোস্টেলে একই রুমে থেকে রাতের সময় বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে সস্তায় যৌনতা প্রকাশ করছে।

৮। স্কুল এবং কলেজে মেয়েদের প্রতি আকৃস্ট না করে ছলে বলে নিজের দিকে আকৃস্ট করার চেস্টা করছ।

৯। অনেক সময় বটম সেজে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে সেক্সের কথা বলে ছিনতাইয়ের মত ঘটনা ঘটাচ্ছে।

১০। যৌন কাজে আকৃস্ট করে বিভিন্ন অপকর্ম ও হত্যার মত জঘন্য অপরাধ সংঘটিত করছে।


এছাড়াও সমাজের ভিতর অারো অনেক খারাপ প্রভাব বিস্তার করছে। আর এটা এইভাবে চলতে থাকলে আমাদের যুব সমাজ আস্তে আস্তে আরো নস্ট হয়ে যাব। তাই সময় এখনি এটাকে রুখে দেবার।

---+++++++++++


 বটম তৈরিতে ফেসবুক কোন দায়ী আছে কি?


হ্যাঁ বটম তৈরিতে বর্তমানে ফেসবুক সব থেকে বড় ভুমিকা পালন করছে। শুধু মাত্র বটম নয় সমকামিতার মত মরণঘাতি ভাইরাস, অবৈধ যৌনচার, সমাজিক অপকর্ম, দেশের বিরুদ্ধে আচরণ ইত্যাদি ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়াইতেছে। ভাইরাস ছড়াতে গেলে ভিকটিম এর সাথে দৈহিক মিলন দরকার যা একদেশ থেকে অন্য দেশে সম্ভব নয় কিন্তুু ফেসবুক তার থেকে ভয়ংকর। সামান্য লাইকে একটি পোস্ট লাখ মানুষের কাছে মূহুর্তের মধ্য পৌছে যায়।


বটম তৈরিতে ফেসবুক দায়ীর কারণঃ

১। বিভিন্ন ত্রুটি বা নিজের যৌন লিপ্সার কারণে সমাজের আনাছে কানাছে সমকামি ছড়িয়ে আছে বা যে যার মত আকাম করে যাচ্ছে কিন্তুু ফেসবুক এদেরকে একই প্লাটফর্মে এনে দাড় করাতে সহায়তা করছে।

২। সামান্য নরমাল সেটগুলোতে উন্নত মানের সব সফটওয়্যার না থাকলেও ফেসবুক আছে যার সাহায্যে অজ পাড়া গায়ের বয়ঃসন্ধি প্রাপ্ত ছেলে মেয়েরা অনায়াসে ফেসবুকের প্রতি আসক্ত হচ্ছে।

৩। আরও খতি করছে ফেসবুকের ফ্যাকআইডি। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় বিশেষ করে শিখকিত যুব সমাজ তাদের সবারই দুচারটা ফ্যাকআইডি আছে।

৪। ফ্যাকআইডির মাধ্যমে সমকামিতা নামক ভাইরাসটি বহুগুনে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে ফ্যাকআইডি মানেই সমকামি মনে করা হয়।

৫। গ্রামে বা শহরে কে সমকামি তা খুজে পেতে সহায়তা করছে ফেসবুক, এর মাধ্যমে জানতে পারছে তার পাশের সমকামি টপ না বটম। তারপর মিট করে শুরু করছে নোংরামি।

৬। একটি ছেলে সে নিজেও জানেনা সে সমকামি কিনা কিন্তুু ফেসবুকের মাধ্যমে গাই আইডিতে প্রবেশ করে নিজেকে সমকামি বলে দাবি করছে। তার অজুহাত কেন ছেলেকে ভাল লাগছে মেয়েকে ভাললাগছে না কেন? তার মানে আমি সমকামি।

৭। প্রাকৃতিকগত ভাবে যাদের যৌন অঙ্গ একটু ছোট বা দূর্বল তারা বড় ধনের প্রতি বা টপের প্রতি আকৃস্ট দেখিয়ে অনায়াসেরর নিজের গুহদার খুলে দিচ্ছে আর এটা আর সহজতর করছে ফেসবুক।

৮। ফেসবুক যখন ছিলোনা তখন যারা মাসে দুবার বা তিনবার সমকাম করতো এখন তারা মাসে ১৫-২০ বার সমকাম করার সুযোগ পাচ্ছে। এমন কি প্রবাসে সে সমকামি তাও জেনে যাচ্ছে।

৯। ফেসবুকে মাধ্যমে গ্রামের যৌন দূর্বলতা ছেলেটি জীনগত কারণটি জেনে নিজেকে বটম বলে প্রকাশ করে নিজের গুহদার খুলে দিচ্ছে।

১০। ফেসবুকের মাধ্যমে জীনগত কারণটি জেনে সৃস্টিকর্তাকে দোষারোপ করে সমাজের যৌন দূর্বলতার যত পুরুষ আছে নিজেকে বটম দাবী করে এই সমকামি নামক ভাইরাসের ভিতর মদের নেশার মত প্রবেশ করে সমাজকে কলংকিত করছে।



-----------

 বটমের কি কোন চিকিৎসা আছে?


বটমের প্রধান সমস্যা হলো যৌন দূর্বলতা অতএব এটা সঠিক চিকিৎসা পেলে অনেক বটম হয়তবা স্বাভাবিক জীবনে ফেরত আসতে পারে। তাই কার কি সমস্যা সেটা অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া উচিত।তবে যৌন দুর্বলতার সবচেয়ে বড় ঔষধ নিজের ইচ্ছা শক্তি এবং দাম্পত্য জীবনে প্রবেশ। নিচে কিছু তথ্য যৌন দূর্বলতার সমাধানে কাজে আসতে পারেঃ


প্রথমে পুরুষের ব্যধি নিয়ে আলাপ করা যাক। এজন্য প্রথমেই জেনে নিতে হবে একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজ গুলো কি কি।


১। যৌন ইচ্ছা (Libido) বা সেক্সুয়াল ডিজায়ার থাকা।

২। লিঙ্গত্থান বা ইরেকশন (Irection)হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে হয়।

৩। পুরুষাঙ্গ দিয়ে বীর্য/ধাতু (Semen) নির্গমন (Ejaculation)। এর সাথে সংশ্লিষ্ট আরেকটি term ও জেনে নেয়া যেতে পারে আর তা হলো Detumescence বা পুরুষাঙ্গের শিথিলতা।


এসব কিছুর মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশনটিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারনে হতে পারে। এর বড় একটা কারন হলো মনস্তাত্বিক, এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিস্কের রোগের কারনেও এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের ধমনি (রক্তনালী)সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়।


এবার পুরুষের যৌন দূর্বলতা সৃষ্টির পেছনে নিচের কয়েকটি কারণ লক্ষ্য করুন :-


১। আমাদের দেশে ছেলেরা অল্প বয়স থেকেই নানা প্রকার যৌন অনাচারে লিপ্ত হয়ে যখন বিয়ের বয়স হয় তখন দেখা যায় তার নানা প্রকার যৌন সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে এবং তার সাথে তীব্র যৌন দূর্বলতা তো থাকেই।

২। মানুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে শারীরবৃত্তীয় এবং মানসিক যেসব পরিবর্তন হয় তা অনেক সময় এতে প্রভাব ফেলে অর্থাৎ পুরুষের যৌন দূর্বলতার সৃষ্টি করে থাকে।

৩। কিছু কিছু রোগের কারনে পুরুষের এমন সমস্যা হতে পারে যেমন- ডায়াবেটিস হওয়া, স্থুলতা, অন্য এন্ডোক্রাইন বা হরমোনের সমস্যা দেখা দেয়া, প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হওয়া ইত্যাদি।

৪। ধুমপান একদম প্রত্যক্ষ ভাবে লিঙ্গত্থান ব্যর্থ হবার একটি বড় কারন।

৫। মেরুদন্ডের অভ্যন্তরে যে মজ্জা থাকে (spinal cord) তাতে আঘাত পেলে কিংবা তা রোগাক্রান্ত হলেও এমন সমস্যা দেখা দেয়।

৬। এ ছাড়া ডিপ্রেসন, এঙ্গার কিংবা বিভিন্ন মানসিক চাপ বা উত্তেজনার কারনেও লিঙ্গোত্থানে সমস্যা দেখা দেয়।

৭। পুরুষাঙ্গের নিকটবর্তী স্থানে রেডিওথেরাপী দিলেও এমন সমস্যা হতে পারে।

৮। কিছু কিছু মেডিসিন আছে যা পুরুষের অমন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, এর মধ্যে আছে মানসিক রোগের মেডিসিন, কিছু স্টেরয়েড, উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মেডিসিন, নেশা উদ্রেককারী মেডিসিন যেমন কোকেন, গাজা, অধিকমাত্রায় এলকোহল সেবন ইত্যাদি




 কিভাবে বটম স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে?


বটম স্বাভাবিক জীবনে আসলে কি উপকার হতে পারে?

==============================

আমি আগেই বলছি পৃথিবীটা সুন্দর লাগে দুটি কারণেঃ

১। সেক্সের জন্য অর্থ্যাৎ যার যৌনতা যত বেশি সক্রিয় তার কাছে পৃথিবীটা তত বেশি সুন্দর।

২। অর্থ সম্পদ অর্থ্যাৎ যার টাকা পয়সা যত বেশি তার কাছে পার্থিব জীবনটা সুন্দর বেশি।

কিন্তুু আজ সমাজে যারা গে ভাষায় নিজেকে বটম বলছে তাদের বটমের কারণ তিনটিম

১। যৌন অঙ্গ অস্বাভাবিক ছোট।

২। যৌন দূর্বলতা বা ধ্বজভঙ্গ বা ধাতু দূর্বলতা বা দ্রুত বীর্যপাত।

৩। পেনিস তেমন খাড়া হয়না বা খাড়া হইলে বেশি সময় থাকে না।

আর একটি বিষয় হলো জেনেটিক্স কিছু সমস্যার জন্য মেয়েদের প্রতি আকর্ষণ কম হয়।


উপরের বিষয়টা এই জন্য বললাম যে বটমরা যদি যৌনগত ভাবে শক্তিশালী হয় তবে তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে। 


বটম স্বাভাবিক জীবনে আসলে কি উপকার হতে পারে?

--------------------------------

দেশে যেভাবে সমকামির পরিমান বাড়ছে তাতে যুবসমাজকে ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে নিয়ে যাবে। আর এটা যারা আমরা দেখেও চুপ করে আছি তাদের আরো বেশি খতি হবে কারণ পাপের সাজা একা হয়না সবাইকে ভোগ করতে হয়। তাই সময় এসেছে সকল অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার।


বটমরা যদি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে তবে নিম্নের উপকার গুলো হতে পারেঃ


১। সমকাম যারা করে তারা উভয়েই সমান অপরাধি কিন্তুু তার মধ্যেও বটমের দোষ বেশি কারণ টপ যতই চাক না কেন বটম পুরুষ হয়েও কেন কাপড় খুলছে?

২। বটমরা ভাল হলে অনেক যুবকরা আছে নিজের পেনিসকে সংযত রাখার চেস্টা করবে।

৩। হাত বাড়ালেই মারা দেবার মত বটমের অভাব নেই তাইতো সুন্দর একটা ছেলে দিক বেদিক না দেখে সহজে পাওয়া যাচ্ছে বিধায় নিজের যৌনতা প্রকাশ করছে।

৪। বটমরা যদি ফ্রি মারা না দিতো তবে আমার বিশ্বাস এত টপের সৃস্টি হতনা।

৫। বটমরা ভাল হলে কচি কচি ছেলেদের জীবনটা নস্ট হবে না।

৬। বটমরা যদি এইভাবে বড় ধন খোজে বা মারা দিতে থাকে তবে দেখা যাবে তারা ১২/১৩ বছরের ছেলেদের কাছেও মারা দিবে অতএব এই নেশা থেকে বটমরা ফিরে আসলে সমাজে সুন্দর পরিবেশ সৃস্টি হবে।

৭। বটমরা ভাল হলে বিয়ের পরেও যারা সমকাম করতে চাই তারা আর করবেনা।

৮। বটমরা ভাল হলে সমাজের অপকর্ম কমে যাবে কারণ এদের কারণে অনেকে দাম্পত্যজীবনে কস্টে আছে।

৯। বটমরা ভাল হলে দেশে যৌনবাহি রোগ অনেকাংশে কমে যাবে কারণ এর কারণে এইডস ছড়াচ্ছে সমাজে।

১০। বটমরা ভাল হলে সমাজে পারিবারিক শান্তি বিরাজ করবে।


সকল বটম বন্ধুদের কাছে আকুল নিবেদন যদি এতে তোমাদের ভুল ভাংগে তাহলে আমার কস্ট স্বার্থক হবে। জীনগত কারণ দেখিয়ে এটা কন্টিনিউ করোনা হতে পারে তোমার ছেলেদের ভাল লাগছে তাই বলে ছেলেদের কাছে গুয়া পেতে দিতে হবে তাহলে তোমাকে বিবেক ও মনুষত্ব দিয়ে কেন সৃস্টি করা হলো। তাই সকলের কাছে অনুরোধ নিজেকে ভাল করতে পারলে ভাল তবে বাজে বাজে পিক বা গাই সেক্সের পিক ও ভিডিও পোস্ট করে সমাজের কচি কচি ছেলেদের নস্ট করোনা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক।।।  আমিন।----------কিশোর বেলার পাঠশালা-------- থেকে গৃহিত।


সমকামিতা থেকে যাহারা মুক্ত হতে চান তাহাদের দৃাষ্ট আকর্ষণ করছিঃ

ইতিমধ্যে অনেক বটম রোগীর চিকিৎসা করা হয়েছে। চিকিৎসা করতে গিয়ে দেখা গেছে এক এক

জন রোগীর এক এক রকমের উপসর্গ বা লক্ষণ তাই সবার জন্য এক রকমের ঔষধ দিলে কাজ হয় না।

মন খুলে আপনার সমস্যার কথা বলুন চিকিৎসা নিন, ইনশা আল্লাহ আপনি সুস্থ হবেন।যাহারা চিকিৎসা নিতে বিভিন্ন যায়গায়  গিয়ে প্রতারিত 

হয়েছেন তাহাদের প্রতি আকুল আবেদন একবার আমাদের  বিজ্ঞ হেকীম সাহেবের সাথে সরাসরি কথা বলে পরামর্শ নিন: 

    ২৬ বৎসরের অভিজ্ঞ যৌন চিকিৎসক ,গভঃ রেজিষ্টার্ড, প্রথম শ্রেণীর হেকীম আয়ুর্বেদিক,

ইউনানী,হারর্বাল,এ্যালোপ্যাথী,হোমিওপ্যাথীতে সরকারী সনদপ্রাপ্তঃ

  ....ডা: হেকীম রফিকুল ইসলাম তালুকদার,

VD RMP;DHMS;DUMS (Dhaka).

 প্রযত্নে: বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক, ইউনানী, হোমিও ) চিকিৎসা, চট্টগ্রাম,

 বাংলাদেশ ।   মোবাইল: 01714 839 454 / 01823 691 003

imo/whatsapp 01823 691 003









মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ছেলেদের স্তন ( দুধ / বুক উচু ) Gynecomastia হলে বিনা অপারেশনে নিরাপদ চিকিৎসা

আসল সান্ডার চর্বীর তেল (চর্বী সহ) পুরুষদের বিশেষ অঙ্গের জন্য অত্যান্ত কার্যকরী:

লিঙ্গ উত্থান না হলে, লিঙ্গ না দাড়ালে ধ্বজভঙ্গ( ক্লীব, নপুংসক, পুরুষত্বহীন, যৌন মিলনে অক্ষমতা)Impotence/ Erectile Dysfunction